৬ মে ভোর থেকে সর্বস্তরের মানুষ প্রচন্ড আবেগ ও ভালোবাসা নিয়ে বিমানবন্দর থেকে ফিরোজা পর্যন্ত রাস্তায় লক্ষ লক্ষ মানুষ প্রচন্ড তাপদাহ উপেক্ষা করে প্রিয় নেত্রীকে এক নজর দেখার জন্য আগ্রহ ভরে অপেক্ষা করেন। মানুষের ভিড় ঠেলে ধীর গতিতে প্রিয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে গাড়ির বহর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রওনা দিয়ে ফিরোজ প্রবেশ করে।

জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর দক্ষিণের সহস্রাধিক নেতাকর্মী সাবেক সদস্য সচিব আবদুর রহিমের নেতৃত্বে বনানী শেরাটন হোস্টেল পাশ থেকে কাঁচা বাজার পর্যন্ত স্থানের মধ্যে অবস্থান নেন। নেতাকর্মীরা বারবার ”খালেদা জিয়ার আগমন শুভেচ্ছা স্বাগতম", ”খালেদা জিয়ার ভয় নাই রাজপথ ছাড়ি নাই", "তারেক রহমানের ভয় নাই রাজ পথ ছাড়ি নাই" শ্লোগানে স্লোগানে আকাশ বাতাস প্রকম্পিত করে।

এ সময়ে মৎস্যজীবী দলের নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যক্ষ সেলিম মিঞা, জাকির হোসেন খান, ওমর ফারুক পাটোয়ারী, জাহাঙ্গীর আলম সনি, মোঃ শাহ আলম, এ কে এম ওয়াজেদ, কাজী কামাল উদ্দিন আহমেদ বাঁধন মিয়া, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহবায়ক আমির হোসেন আমির ও সদস্য সচিব মোঃ বাকিবিল্লাহ, মহানগর দক্ষিণের সদস্য সচিব কেএম সোহেল রানা, মুন্সীগঞ্জ জেলার আহবায়ক হাজী আনোয়ার হোসেন ও সদস্য সচিব আলমগীর হোসেন সামি, নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর সদস্য সচিব নাসিরুদ্দিন জাহান সাগর, গাজীপুর মহানগরীর সদস্য সচিব নজরুল ইসলাম, গাজীপুর জেলার সদস্য সচিব ফারুক ভূঁইয়া ও সদর থানার সভাপতি মামুনুর রশিদ, পটুয়াখালী জেলার সভাপতি একেএম শফিকুল ইসলাম শাহিন (ভিপি শাহিন) ও সাধারণ সম্পাদক শাহআলম তালুকদার, বরিশাল মহানগরীর সদস্য সচিব মোঃ কামাল শিকদার, ফরিদপুর জেলার সদস্য সচিব শেখ সাইদুর রহমান চুন্ন, শরীয়তপুর জেলার আহবায়ক খোকন আহমেদ, কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের মধ্যে রনি আক্তার, ইব্রাহিম চৌধুরী, ফজলে কাদের সোহেল, মোঃ মাহবুব আলম সিকদার, হাজী আবু বকর সিদ্দীক, এ কে এম আবু সাঈদ, শহীদ উদ্দিন স্বপন, মোঃ শাহাদত হোসেন, আমিরুল ইসলাম, আক্তার বাবু, মিসেস রনক জাহান, কান্তীলাল দাস, গৌতম কুমার বিশ্বাস, এ্যাডঃ আসলাম মুন্সী, ওমর ফারুক ও নোমান হুসাইন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ মহানগরীর বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।